সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

ভালবাসার এসএমএস, ভালবাসার Sms, ভালোবাসার Sms, ভালোবাসার এসএমএস

01.অনেক প্রতিক্ষার পর বৃষ্টির দেখা পেলাম! ঠিক যেমন টা তোমার জন্য অপেক্ষা করে পেতে হতো! আজ অনেক টা সময় পেরিয়ে গেলো তবুও তোমার দেখা মিলে না! বৃষ্টি তো তাও এলো, কিন্তু তুমি? শত অপেক্ষার অবসান ঘটিয়ে বৃষ্টি তার দেখা দিলো! একই শহরে থেকেও তোমার দেখা মিললো না! বৃষ্টি তার কথা রেখেছে,

02.আমি তার যে আমার, কিন্তু আমি যে কার কে যে আমার তাইতো এখনো জানতে পারলাম না।

03.মানুষটা একটু বেশি বেশি সন্দেহ করে? যদি এটাকে খারাপ দিক মনে হয়, ভেবে নিন- পৃথিবীতে কোনো মানুষই পুরোপুরি পারফেক্ট না। মানুষটার গায়ের রং একটু কালো? ভেবে নিন- পৃথিবীতে কোনো মানুষই পুরোপুরি পারফেক্ট না। মানুষটার হাইট একটু কম? কিংবা একটু মোটা? ভেবে নিন- পৃথিবীতে কোনো মানুষই পুরোপুর!

05.ভালোবাসার মানুষটা পারফেক্ট না হলেও পারফেক্ট করে নিতে হয় কিংবা পারফেক্ট ভেবে নিতে হয়। মেনে নিতে হয়- পৃথিবীতে কোনো মানুষই পুরোপুরি পারফেক্ট না। তবু যদি এই সহজ সত্যটা মেনে নিতে না পারেন, তবে নিজেকে প্রশ্ন করে দেখুন- আপনি কি পুরোপুরি পারফেক্ট? আশা করি উত্তর পেয়ে যাবেন।

06.তুমি নিঃশ্বাস নিচ্ছো, অথচ তাঁকে স্মরণ করছো না! তবুও তিনি তোমাকে বাঁচিয়ে রেখেছেন বিষ্টি !

07.প্রেম হওয়া সহজ, ভালবাসা সহজ নয়! প্রেম আনন্দ দেয়, ভালবাসা দেয় বুক ছিড়ে যাওয়ার মত যন্ত্রণা! এ যন্ত্রণা না থাকলে ভালবাসার প্রাণ থাকে না। প্রেম মানে give and take! আর তাকে ছেড়ে থাকতে না পারা মানে ভালবাসা। পরিনতি পেয়ে ও কিছু প্রেম ব্যর্থ! অথচ ভালবাসার ব্যর্থতা নেই, তা সে পরিনতি পাক বা না পাক!



08.তুমি ভেঙে পড়েছো সেটা কাউকে বুঝতে দিওনা তাইলে সে তোমায় আরও ভেঙে দিয়ে যাবে...!

09.ভরসা করে যাকে আমি ভালোবাসতে চাই, যাকে মনের পুরোটা দিয়ে আগলে রাখতে চাই, দিন শেষে সে আমাকে বড্ড বেশি কাঁদায়, আর নাম মাত্র সম্পর্কে আমি নিজেকে জড়াই৷৷ যে চোখে আমি মধ্যমনি করে রাখতে চাই সে চোখে আমাকে সন্দেহ করতে বাধ্য করে, আমার কথার অবাধ্য হয়ে বুঝিয়ে দেয় তার কাছে আমার কথার মূল্য তেমন নেই। আমি তবুও বেহায়া হয়ে তাকে ভালোবাসতে থাকি, তার জন্য মনের ভেতরে অনেক স্বপ্ন দেখি, কিন্তু এক সমুদ্র ভালোবাসার পরও সে আমার ভালোবাসার মূল্য বুঝেনি৷

10.এই যে আমায় দেখে চোখ ফিরিয়ে নাও প্রতিনিয়ত শরৎ এর আকাশে যেনো ঘোর অন্ধকার নামিয়ে আনো, এই যে আমি ছুঁয়ে দিতে চাইলে ঘৃণার ডালি ছুড়ে দাও বসন্ত বাতাসে যেনো কালবৈশাখি ধূলি ঝড় তোলো! এই যে একটু পর পর আমায় ছেড়ে যাওয়ার হুমকি দাও যেনো অথৈ নীল সমুদ্রে ধূ ধূ মরুভুমি জাগিয়ে তোলো! এটা কি বোঝ না এতো উপেক্ষার পর যদি আমি একবার মুখ ফিরিয়ে নেই, তবে তোমার হৃদয় শূন্য করে মহাপ্রলয় বয়ে যাবে, কিন্তু তার ক্ষীণ ছোঁয়া ও লাগবে না আমার ভগ্ন হৃদয়ে। ভেবে দেখো তখন কি পারবে মেনে নিতে আমিহীনতা।

11.অনুভূতির খাতা টা হতে হবে পরিপূর্ণ ..তুমাকে শুধু আমার জন্যই থেকে যেতে হবে শেষ নিঃশ্বাস পর্যন্ত...

12.কাউকে ভালোবাসার মানে এই না, তার অন্যায় কেও মানতে হবে। বরং শাসন করতে হবে, বিশুদ্ধ দিতে হবে। কখনো ভালোবাসা টা পুরোপুরি প্রকাশ করতে নেই। থাকনা কিছুটা ভালোবাসা লুকোনই থাক!

13.তোমার ঠোঁটে থাকুক প্রেমের ছোঁয়া চোখে থাকুক হাসি, এক পৃথিবীর মানুষ জানুক কেউ একজন আছে তোমার কাছাকাছি!



মন্তব্যসমূহ

এই ব্লগটি থেকে জনপ্রিয় পোস্টগুলি

তোমাকেও কেউ ভালো না বেসে পারে?

 বিস্ময়ে আমি প্রায়ই ছেলেটাকে জিজ্ঞেস করতাম, 'তোমাকেও কেউ ভালো না বেসে পারে?!'  সে হাসতো। ছেলেটা নিয়ম করে তার হৃদয়ভাঙ্গার গল্প শোনাতো আমায়।কী সুনিপুণ ভাবে জনৈক ভদ্রমহিলা তার প্রেমিক হৃদয়টিকে ভেঙ্গে চুরমার করে দিয়েছিলো।আমি তার সব কথাই ভারী মনোযোগ দিয়ে শুনতাম, খুব ভালোবাসতাম তো.. তাই বোধহয়। তার পুরনো দুঃখ, নতুন ব্যর্থতা,  সমসাময়িক দোটানা এবং হঠাৎ হঠাৎ মাথাচাড়া দিয়ে ওঠা পাগলামি, প্রতিটা কথাই আমায় বাধ্য করতো নতুন করে তার প্রেমে পড়তে।  তবুও, সে ঘুরিয়ে-ফিরিয়ে আমায় একটি নারীর কথা বলতো।একটি নারী, যে নারী আমি নই, যে নারীকে সে বরং ভালোবেসেছে, ভালোবেসে নিঃস্ব হয়ে গেছে, যে নারীকে নিয়ে সে জীবন কাটাতে চেয়েছিলো৷ এমন একটি নারী, যে আমি নই, যে কখনো আমি হবো না।  আমি সব শুনতাম, কখনো অন্যমনস্ক হয়ে, কখনো খুব বিরক্ত হয়ে, কখনোবা ভীষণ কান্না চেপে রেখে।  সে বলতো, আমি খুব সাবধানে চোখের জল মুছতাম, যাতে সে না বোঝে, যাতে সে না জানে।  আর ভাবতাম, এমন পুরুষকে যে নারী ভালোবাসতে পারেনি, সে কি এই ধুলোভরা মর্ত্যের কেউ, নাকি দেবী?  তাকে আমি পাইনি, নতুন করে তা বলার অপেক্ষা বোধ করি রাখে...

দুষ্ট মিষ্টি প্রেমের গল্প-অহংকারী মেয়ে।

 কলেজে ঢুকতেই একটা মেয়ে আমার শার্টের কলার ধরে টানতে টানতে মাঠের মাঝখানে নিয়ে গেলো।আমার মুখ দিয়ে কোন কথা বের হচ্ছে না,আমি অবাক দৃষ্টিতে মেয়েটির দিকে তাকিয়ে আছি!কলেজের সব ছাত্র-ছাত্রিরা আমার দিকে অবাক দৃষ্টতে তাকিকে আছে।মনে হচ্ছে আমি যেন সারকাসের কোন জোকার, সবাই আমাকে দেখতে এসেছে। কিছুক্ষন তাকিকে থাকার পর, আমি মেয়েটিকে জিগ্গাসা করলাম,আপু এটা কি করছেন? কথা বলার সাথে সাথে ঠাসস ঠাসস ঠাসস ঠাসস করে দুইটা থাপ্পড় দিয়ে দিলো আমার গালে। কাকে যেন ফোন করে আসতে বললো! কিছুক্ষন পর একটা মেয়ে আসলো। মেয়ে:এই দেখ রিয়া কাল যে ছেলেটি তোর সাথে খারাপ আচরন করেছিল তাকে আমি তোর সামনে ধরে এনেছি।এখন তুই বল এর কি শাস্তি হওয়া উচিৎ?  রিয়া:জান্নাত তুই এটা কাকে নিয়ে এসেছিস?এই ছেলেটা সেই ছেলে নয়!  ওহ তার মানে এই মেয়েটার নাম জান্নাত। নামটা হলো জান্নাত আর কাজ হলো জাহান্নাম(মনে মনে) জান্নাত:তুই একটু ভালো করে দেখ রিয়া:আমি বললামতো এটা সেই ছেলে নয়। এতোখন দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে আমি মজা দেখছিলাম। এখনো আমি চুপ করে আছি।একটু পর হেড স্যার আসলো, এবং বললো-- হেড স্যার:জান্নাত তুমি এইটা মোটেও ঠিক করোনি।ওএইসবের কিছুই জানেনা।ও আজকে ...